ভাইরাল হওয়ার পর রনির জীবন‘ওই কীরে কী, মধু, মধু…. রসমালাই’—এই স্লোগান দিয়ে তরমুজ বিক্রি করে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছিলেন রনি। তবে এখন তিনি লুকিয়ে থাকছেন। দুই দিন ধরে কারওয়ান বাজারে গিয়ে খোঁজ করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি। অবশেষে ছোট ভাই রকির কাছ থেকে পাওয়া ফোন নম্বরেও যোগাযোগ করা যায়নি, কারণ সেটি বন্ধ ছিল। পরে আরেকটি নম্বর থেকে যোগাযোগ করা হলে রনি জানান, তিনি পুরান ঢাকায় আছেন এবং পরদিন বাজারে আসবেন।
ভাইরাল হওয়ার নেতিবাচক প্রভাবমঙ্গলবার দুপুরে রনির সঙ্গে দেখা হলে দেখা যায়, তিনি মুখে মাস্ক পরে আছেন। কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, কেউ যেন তাঁকে চিনতে না পারেন। তিনি জানান, ইউটিউবারদের ভিড় ও আশপাশের ব্যবসায়ীদের অভিযোগের কারণে তিনি দোকানে বসতে পারছেন না।
রনি বলেন, ‘দোকানদারেরা বলছে, “ভাই, আপনার জন্য আমাদের ব্যবসা বন্ধ হয়ে গেছে।” তাই আমি দোকানে থাকতে পারছি না। আমি কারও ক্ষতি চাই না।’
তরমুজ বিক্রি থেকে ভাইরাল হওয়ামুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুরের বাসিন্দা রনি দীর্ঘদিন ধরে মৌসুমি ফল বিক্রি করেন। এবার রমজানে তরমুজ বিক্রির জন্য আকর্ষণীয় শব্দ প্রয়োগ করতেন, যা এক ব্যক্তি ভিডিও করে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার করেন। এরপরই তিনি ভাইরাল হয়ে যান।
ব্যবসায় নেতিবাচক প্রভাবভাইরাল হওয়ার পর ক্রেতার বদলে উৎসুক জনতা ও ইউটিউবারদের ভিড় বাড়তে থাকে। এতে মূল ব্যবসা বাধাগ্রস্ত হয়। আশপাশের দোকানিরাও অভিযোগ করেন, তাঁদের বিক্রিতে প্রভাব পড়ছে।
ফল বিক্রেতা শুভ বলেন, ‘সে ভাইরাল হয়েছে ভালো কথা, কিন্তু এতে আমাদের ব্যবসার ক্ষতি হচ্ছে।’
লেবু বিক্রেতা জাহাঙ্গীর জানান, আগে প্রতিদিন ২,৫০০-৩,০০০ লেবু বিক্রি করলেও এখন ৫০০টি বিক্রি করতেও কষ্ট হচ্ছে।
বিজ্ঞাপনের মডেল রনিভাইরাল হওয়ার পর কিছু প্রতিষ্ঠান তাঁকে বিজ্ঞাপনে নেয়। তবে তিনি অভিযোগ করেন, প্রতারণার শিকার হয়েছেন।
রনি বলেন, ‘একটি দোকানে মোবাইল গিফট করার কথা বলে বিজ্ঞাপন করিয়ে নিয়েছে, কিন্তু কিছুই দেয়নি। একটি ভর্তি সহায়িকা বিজ্ঞাপন করেছে পুরস্কার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে, কিন্তু কিছুই দেয়নি।’
তিনি আরও বলেন, ‘শুধু পিৎজা বার্গ কিছু তরমুজ কিনেছে, বাকিরা সবাই প্রতারণা করেছে। আমি টাকা চাই না, আমি ভালোবাসা চাই।’
অবশেষে লুকিয়ে থাকাভাইরাল হওয়ার ফলে ব্যবসায় ক্ষতি হওয়ায় রনি এখন আর দোকানে বসেন না। তাঁর ছোট ভাই রকি দোকান সামলাচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘ভিড়ের কারণে কাস্টমার আসে না।’
মাস্ক পরে রনি আবারও ভিড় এড়িয়ে অন্যদিকে চলে যান।
ভাইরাল হওয়ার পর রনির জীবন
‘ওই কীরে কী, মধু, মধু…. রসমালাই’—এই স্লোগান দিয়ে তরমুজ বিক্রি করে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছিলেন রনি। তবে এখন তিনি লুকিয়ে থাকছেন। দুই দিন ধরে কারওয়ান বাজারে গিয়ে খোঁজ করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি। অবশেষে ছোট ভাই রকির কাছ থেকে পাওয়া ফোন নম্বরেও যোগাযোগ করা যায়নি, কারণ সেটি বন্ধ ছিল। পরে আরেকটি নম্বর থেকে যোগাযোগ করা হলে রনি জানান, তিনি পুরান ঢাকায় আছেন এবং পরদিন বাজারে আসবেন।
ভাইরাল হওয়ার নেতিবাচক প্রভাব
মঙ্গলবার দুপুরে রনির সঙ্গে দেখা হলে দেখা যায়, তিনি মুখে মাস্ক পরে আছেন। কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, কেউ যেন তাঁকে চিনতে না পারেন। তিনি জানান, ইউটিউবারদের ভিড় ও আশপাশের ব্যবসায়ীদের অভিযোগের কারণে তিনি দোকানে বসতে পারছেন না।
রনি বলেন, ‘দোকানদারেরা বলছে, “ভাই, আপনার জন্য আমাদের ব্যবসা বন্ধ হয়ে গেছে।” তাই আমি দোকানে থাকতে পারছি না। আমি কারও ক্ষতি চাই না।’
তরমুজ বিক্রি থেকে ভাইরাল হওয়া
মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুরের বাসিন্দা রনি দীর্ঘদিন ধরে মৌসুমি ফল বিক্রি করেন। এবার রমজানে তরমুজ বিক্রির জন্য আকর্ষণীয় শব্দ প্রয়োগ করতেন, যা এক ব্যক্তি ভিডিও করে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার করেন। এরপরই তিনি ভাইরাল হয়ে যান।
ব্যবসায় নেতিবাচক প্রভাব
ভাইরাল হওয়ার পর ক্রেতার বদলে উৎসুক জনতা ও ইউটিউবারদের ভিড় বাড়তে থাকে। এতে মূল ব্যবসা বাধাগ্রস্ত হয়। আশপাশের দোকানিরাও অভিযোগ করেন, তাঁদের বিক্রিতে প্রভাব পড়ছে।
ফল বিক্রেতা শুভ বলেন, ‘সে ভাইরাল হয়েছে ভালো কথা, কিন্তু এতে আমাদের ব্যবসার ক্ষতি হচ্ছে।’
লেবু বিক্রেতা জাহাঙ্গীর জানান, আগে প্রতিদিন ২,৫০০-৩,০০০ লেবু বিক্রি করলেও এখন ৫০০টি বিক্রি করতেও কষ্ট হচ্ছে।
বিজ্ঞাপনের মডেল রনি
ভাইরাল হওয়ার পর কিছু প্রতিষ্ঠান তাঁকে বিজ্ঞাপনে নেয়। তবে তিনি অভিযোগ করেন, প্রতারণার শিকার হয়েছেন। রনি বলেন, ‘একটি দোকানে মোবাইল গিফট করার কথা বলে বিজ্ঞাপন করিয়ে নিয়েছে, কিন্তু কিছুই দেয়নি। একটি ভর্তি সহায়িকা বিজ্ঞাপন করেছে পুরস্কার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে, কিন্তু কিছুই দেয়নি।’
তিনি আরও বলেন, ‘শুধু পিৎজা বার্গ কিছু তরমুজ কিনেছে, বাকিরা সবাই প্রতারণা করেছে। আমি টাকা চাই না, আমি ভালোবাসা চাই।’
অবশেষে লুকিয়ে থাকা
ভাইরাল হওয়ার ফলে ব্যবসায় ক্ষতি হওয়ায় রনি এখন আর দোকানে বসেন না। তাঁর ছোট ভাই রকি দোকান সামলাচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘ভিড়ের কারণে কাস্টমার আসে না।’
মাস্ক পরে রনি আবারও ভিড় এড়িয়ে অন্যদিকে চলে যান।
